ঢাকা ০৭:৩৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যেসব প্রাকৃতিক উপাদান কাজ করে অ্যান্টিবায়োটিকের

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৫:১১:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অগাস্ট ২০১৭
  • ২৬৩ বার
হাওর বার্তা ডেস্কঃ ব্যাকটেরিয়ার কারণে হওয়া সংক্রমণ দূর করতে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়। অ্যান্টিবায়োটিক সংক্রমণের বৃদ্ধি কমিয়ে দেয় বা বন্ধ করে দেয়। ব্যাকটেরিয়া দিয়ে সংক্রমিত হলে চিকিৎসকরা আমাদের অ্যান্টিবায়োটিক দেন। তবে কিছু প্রাকৃতিক উপাদানও রয়েছে, যেগুলো অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। এই ভেষজ উপাদানগুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
হলুদ : হলুদের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান। এগুলো ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করতে কাজ করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি ব্যাকটেরিয়ার কারণে হওয়া সংক্রমণ প্রতিরোধেও কাজ করে।
আদা : আদা বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়ার কারণে হওয়া সংক্রমণ  প্রতিরোধ করে। শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা প্রতিরোধে আদা খুব ভালো ঘরোয়া উপাদান।
নিম : নিমের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান। এটি ব্রণ তৈরির ব্যাকটেরিয়াগুলোর সঙ্গে লড়াই করে, মুখগহ্বরের সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করে, ক্ষয় ও মাড়ির রোগ প্রতিরোধ করে।
মধু : মধুও আরেকটি চমৎকার অ্যান্টিবায়োটিক। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান। এটি ব্যাকটেরিয়া উৎপন্ন হওয়াকে ব্যাহত করে।
জলপাইয়ের তেল : জলপাইয়ের তেলও ব্যাকটেরিয়ার কারণে হওয়া সংক্রমণ প্রতিরোধ করে। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিফাঙ্গাল ও অ্যান্টিভাইরাল উপাদান। এগুলো ত্বকের সংক্রমণ কমায়।
সূত্র : বোল্ডস্কাই
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

যেসব প্রাকৃতিক উপাদান কাজ করে অ্যান্টিবায়োটিকের

আপডেট টাইম : ০৫:১১:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অগাস্ট ২০১৭
হাওর বার্তা ডেস্কঃ ব্যাকটেরিয়ার কারণে হওয়া সংক্রমণ দূর করতে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়। অ্যান্টিবায়োটিক সংক্রমণের বৃদ্ধি কমিয়ে দেয় বা বন্ধ করে দেয়। ব্যাকটেরিয়া দিয়ে সংক্রমিত হলে চিকিৎসকরা আমাদের অ্যান্টিবায়োটিক দেন। তবে কিছু প্রাকৃতিক উপাদানও রয়েছে, যেগুলো অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। এই ভেষজ উপাদানগুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
হলুদ : হলুদের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান। এগুলো ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করতে কাজ করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি ব্যাকটেরিয়ার কারণে হওয়া সংক্রমণ প্রতিরোধেও কাজ করে।
আদা : আদা বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়ার কারণে হওয়া সংক্রমণ  প্রতিরোধ করে। শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা প্রতিরোধে আদা খুব ভালো ঘরোয়া উপাদান।
নিম : নিমের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান। এটি ব্রণ তৈরির ব্যাকটেরিয়াগুলোর সঙ্গে লড়াই করে, মুখগহ্বরের সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করে, ক্ষয় ও মাড়ির রোগ প্রতিরোধ করে।
মধু : মধুও আরেকটি চমৎকার অ্যান্টিবায়োটিক। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান। এটি ব্যাকটেরিয়া উৎপন্ন হওয়াকে ব্যাহত করে।
জলপাইয়ের তেল : জলপাইয়ের তেলও ব্যাকটেরিয়ার কারণে হওয়া সংক্রমণ প্রতিরোধ করে। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিফাঙ্গাল ও অ্যান্টিভাইরাল উপাদান। এগুলো ত্বকের সংক্রমণ কমায়।
সূত্র : বোল্ডস্কাই